গণমাধ্যমে ডিজিটালাইজেশন

বাণী ইয়াসমিন হাসি

জুলাই / ৩১ / ২০২২

বাণী ইয়াসমিন হাসি
ad-spce

স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয়। থমাস জেফারসন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতাদের একজন। যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের মূল রচনাটিও তিনি করেছিলেন। জেফারসন ছিলেন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে একজন প্রবাদপুরুষ। তিনি একবার বলেছিলেন, ‘আমাকে যদি এই বিকল্পটি দেওয়া হয় যে তুমি কি সংবাদপত্রবিহীন সরকার চাও, না সরকারবিহীন সংবাদপত্র চাও? তখন আমি পরেরটা বেছে নেব। জেফারসন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও সংবাদপত্রের কথা বলেছিলেন। ঠিক তার প্রায় ৫০ বছর পর ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট সংবাদপত্র সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেছিলেন, চারটি আক্রমণাত্মক সংবাদপত্র হাজারটা বেয়নেটের চেয়েও ক্ষতিকর।’

অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের মতে, কোনো দেশে স্বাধীন গণমাধ্যম থাকলে সে দেশে দুর্ভিক্ষ হানা দিতে পারে না। যুগ যুগ ধরে মানুষ সংবাদ, সংবাদপত্র, স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। গণমাধ্যম হচ্ছে জাতির জন্য আয়না স্বরূপ। যে আয়নায় ভেসে ওঠে জাতির ও দেশের প্রতিচ্ছবি। গণমাধ্যম গণতান্ত্রিক সমাজে নাগরিকের অধিকার রক্ষার ভূমিকাসহ তথ্য জগতে তার প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে। মানুষ যা জানতে চায়, সেখানেই গণমাধ্যমের ভূমিকা। নীতিনির্ধারক, আইনসভাসহ রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ ঘটাতে ভূমিকা রাখে গণমাধ্যম।

তবে গণমাধ্যম এখন আর আগের পর্যায়ে নেই। তথ্যপ্রযুক্তির ছোঁয়ায় গণমাধ্যমে আমূল পরিবর্তন এসেছে। একটা সময় গণমাধ্যম বলতে পত্রিকা, টেলিভিশনকে বোঝানো হলেও এখন গণমাধ্যম এসবে সীমবদ্ধ নয়। অনলাইন নিউজ পোর্টাল, আইপি টিভিসহ নানা মাধ্যমও মানুষের আস্থা অর্জন করেছে। তা ছাড়া সরকারেরও নানামুখী পদক্ষেপ গণমাধ্যমকে ডিজিটালাইজেশন করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।

তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশে অনলাইন সাংবাদিকতা এক নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে। মানুষ তাৎক্ষণিক সবকিছু জানতে চায়, এ চাহিদাটি পূরণ করতে পারছে অনলাইন গণমাধ্যমগুলো। ফলে জনপ্রিয়তা বাড়ছে অনলাইনের। তা ছাড়া মোবাইল ব্যবহারকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে বেশ মজবুত। স্বাভাবিকভাবেই অনলাইন নিউজে এর প্রভাব পড়ছে এবং ভবিষ্যতেও পড়বে। এ বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে পত্রিকা, টেলিভিশন, রেডিওগুলোও অস্তিত্ব রক্ষার্থে নিজেদের জন্য আলাদা অনলাইন ওয়েব পোর্টাল খুলছে।

গবেষকরা বলছেন, সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎ অনলাইনেই। অনলাইনের এই জনপ্রিয়তার কারণ হিসেবে তারা বলছেন, দিন দিন বাড়ছে অনলাইন ব্যবহারকারী। মোবাইল, কম্পিউটার, ল্যাপটপে প্রতিদিন বিশ্বে কোটি কোটি মানুষ নানা প্রয়োজনে অনলাইনে ব্রাউজ করছে। আর দৈনন্দিন এসব কাজের ফাঁকে ঢুঁ মারছে হাতের কাছে পাওয়া অনলাইন নিউজ পোর্টালে।

গণমাধ্যম ডিজিটালাইজেশনে সরকারও নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে। শেখ হাসিনার সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন করে এবং তথ্য কমিশন প্রতিষ্ঠা করে। যুগান্তকারী এ উদ্যোগের মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে গণমাধ্যমকর্মীসহ আপামর জনসাধারণের জন্য চাহিদা অনুযায়ী তথ্য পাওয়ার একটি আইনি কাঠামো প্রতিষ্ঠিত হয়। সরকারি-বেসরকারি অফিসে আইনে বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে সাংবাদিকদের চাহিদা মোতাবেক তথ্য দিতে বাধ্য। এভাবে আইনটি এসব অফিসের কার্যক্রম পরিচালনায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

সারা দেশে সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলোতে তথ্যপ্রদানকারী এ ধরনের কর্মকর্তার সংখ্যা ৪২ হাজার ২৫৪। তথ্য অধিকার আইন কার্যকর হওয়ার পর ২০০৯ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এ আইনের আওতায় সাংবাদিকসহ মোট ১ লাখ ১৯ হাজার ৮৩১ ব্যক্তিকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী তথ্য দেওয়া হয়েছে।

তথ্য কমিশন প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত কমিশনে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় ২ হাজার ৩১৫টি মামলা (অভিযোগ) শুনানির জন্য গৃহীত হয়, যার মধ্যে ২ হাজার ২১৮টি মামলা নিষ্পত্তি করা হয়। এ ধরনের ৬২টি মামলায় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সাংবাদিকদের চাহিদা অনুযায়ী আইনে বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে তথ্যপ্রদানে ব্যর্থ হওয়ায় বা অবহেলা প্রদর্শন করায় অনেক কর্মকর্তাকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়েছে।

দুর্নীতি দমনে গণমাধ্যমের ভূমিকাকে আরও শক্তিশালী করতে সরকার পেনাল কোড সংশোধন করেছে। সংশোধিত পেনাল কোডের অধীনে সম্পাদকদের বিরুদ্ধে কোনো মানহানি মামলায় আদালতের সমন ছাড়া শুধু পুলিশি ওয়ারেন্টে গ্রেফতার করা যায় না। এ ধরনের আইনি সুরক্ষা দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে ভূমিকা রাখছে।

এদিকে পত্রপত্রিকা সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে নিয়ে গঠিত বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল সংবাদ প্রকাশের প্রেক্ষিতে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। সংবাদপত্রের মালিকরা বিদেশ থেকে বিনাশুল্কে নিউজপ্রিন্ট ও অন্য প্রিন্টিং সামগ্রী আমদানি করতে পারেন। অন্যদিকে তারা তাদের সাংবাদিকদের ওয়েজ বোর্ডের ঘোষণা অনুযায়ী বেতন-ভাতা দিয়ে থাকেন। সরকার, সাংবাদিক ও মালিক প্রতিনিধিদের নিয়ে ইতোমধ্যে নবম ওয়েজ বোর্ড গঠন করা হয়েছে।

সরকার বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলোর সাংবাদিক, ক্যামেরাপারসন ও অন্য সহযোগী কর্মীদের ওয়েজ বোর্ডে অন্তর্ভুক্তির কথা ভাবছে। বাংলাদেশি পণ্যের বিজ্ঞাপন বিদেশি চ্যানেলের মাধ্যমে অবৈধভাবে সসম্প্রচার বন্ধ করা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ডিজিটাল কনটেন্ট আপলোডের ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ ও অবৈধ ডিটিএইচ (ডিরেক্ট টু হোম) সার্ভিস সংযোগ উচ্ছেদ স্থানীয় গণমাধ্যমকে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করতে ভ‚মিকা রাখছে। সরকারি বিজ্ঞাপন ও ক্রোড়পত্রও তাদের আর্থিকভাবে সহায়তা করছে।

শুধু তাই নয়, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমকে আরও গণমুখী করতে জাতীয় অনলাইন নীতিমালা অনুসরণে এ পর্যন্ত ৮৫টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং দেশের প্রতিষ্ঠিত ৯২টি পত্রিকার অনলাইন নিউজ ভার্সনকে অনুমোদন দিয়েছে। তথ্য অধিদফতর মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এসব অনলাইন নিউজ সার্ভিসের নিবন্ধন তদারকি করছে। এ ধরনের আরও অনলাইন গণমাধ্যমকে অনুমোদন দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এসব অনলাইন গণমাধ্যম দেখভালের দায়িত্বে থাকবে জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা ২০১৪ অনুসরণে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতায় প্রতিষ্ঠিতব্য স্বাধীন সম্প্রচার কমিশন। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে ১৪টি আইপি টিভির অনুমোদন দিয়েছে গত বছরের ৮ নভেম্বর।

বর্তমানে নিবন্ধিত দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক, ত্রৈমাসিক ও ষান্মাসিক মিলে মোট পত্রিকার সংখ্যা ৩ হাজার ১৩৭টি। বেসরকারি খাতে ৪৫টি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল, ১৪টি আইপি টিভি, ২৭টি এফএম রেডিও এবং ৩১টি কমিউনিটি রেডিওর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ বেতার ১২টি আঞ্চলিক কেন্দ্রের মাধ্যমে সম্প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের পাশাপাশি সরকার এ পর্যন্ত ৪৫টি বেসরকারি টিভি চ্যানেল, ২৭টি এফএম বেতার ও ৩১টি কমিউনিটি বেতারকে লাইসেন্স প্রদান করেছে। এর মধ্যে ৩১টি বেসরকারি টিভি চ্যানেল, ২২টি এফএম বেতার ও ১৭টি কমিউনিটি বেতারকেন্দ্র বর্তমানে সম্প্রচারে রয়েছে এবং অন্যরা সম্প্রচারের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

বাংলাদেশ টেলিভিশনের অনুষ্ঠান ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ থেকে দূরদর্শন ফ্রি ডিশের মাধ্যমে সারা ভারতে সম্প্রচার করা হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর উৎক্ষেপণ দেশের গণমাধ্যম অঙ্গনকে শক্তিশালী করেছে। দেশে টিভি চ্যানেলগুলো এখন অনেক কম খরচে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ব্যবহার করে সম্প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মোবাইল ফোনের ব্যাপক ব্যবহার বৃদ্ধির সাথে সাথে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও তথ্যের অবাধ প্রবাহ জোরদার হয়েছে। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৭ কোটি মোবাইল সিম ও ১১ কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা সমাজের ওপর নতুর ধারার গণমাধ্যম ‘নিউ মিডিয়া’র ব্যাপক প্রভাবের বিষয়টি তুলে ধরছে। আর এ গুরুত্ব বিবেচনা করে তথ্য ও স¤প্রচার মন্ত্রণালয় ‘সোশ্যাল মিডিয়া উইং’ নামে একটি নতুন উইং সৃষ্টির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মন্ত্রণালয় গঠিত গুজব প্রতিরোধ কমিটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ওভার দ্য টপ (ওটিটি) মিডিয়া সার্ভিস, ডিটিএইচ (ডিরেক্ট টু হোম) সার্ভিস নীতিমালা ও আইপি (ইন্টারনেট প্রোটোকল) টিভি/আইপি রেডিও সেবা রেজিস্ট্রেশন নীতিমালা নিয়েও কাজ করছে মন্ত্রণালয়।

সাংবাদিকতার পেশাগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে সারা দেশে সাংবাদিকদের জন্য প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হচ্ছে। সৎ সাংবাদিকতায় উৎসাহিত করতে ২০১৮ সাল থেকে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের মধ্যে দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল পদক। সরকারি-বেসরকারি বিশ^বিদ্যালয়গুলোত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারীরা বিভিন্ন মিডিয়া হাউসে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন। ইলেকট্রনিক মিডিয়ার জন্য দক্ষ জনবল তৈরি করতে ২০১৪ সালে সরকার বাংলাদেশ সিনেমা এবং টেলিভিশন ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশিক্ষণে নিয়োজিত প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের সম্প্রসারণ করা হয়েছে।

মুদ্রার বিপরীত পিঠের চিত্রটা এবার দেখা যাক। ফ্রান্সভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের ২০২০ সালের সমীক্ষা সূচকে দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৫১। আগের বছরের তুলনায় আমরা আরও একধাপ পিছিয়েছি। দুঃখজনক বিষয় হলো, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আমরাই সবচেয়ে পিছিয়ে আছি। এমনকি পাকিস্তান-আফগানিস্তানের মতো অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সন্ত্রাসবাদ, জাতিগোষ্ঠীগত বৈরিতা ও যুদ্ধবিগ্রহের দেশও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার সূচকে আমাদের চেয়ে এগিয়ে!

আমাদের সর্বনাশ হয়ে গেছে... আমরা যে গাছটিকে কৃষ্ণচ‚ড়া গাছ ভেবেছিলাম, যার উদ্দেশে ধ্রপদী বিন্যাসে কয়েক অনুচ্ছেদ প্রশস্তি লিখেছিলাম, গতকাল বলাই বাবু বললেন, ‘ঐটি বাঁদরলাঠি গাছ’। অ্যালসেশিয়ান ভেবে যে সারমেয় শাবকটিকে আমরা তিন মাস বকলস পরিয়ে মাংস খাওয়ালাম ক্রমশ তার খেঁকিভাব প্রকট হয়ে উঠছে। আমরা টের পাইনি আমাদের ঝরনা কলম কবে ডটপেন হয়ে গেছে, আমাদের বড়বাবু কবে হেড অ্যাসিস্ট্যান্ট হয়ে গেছেন, আমাদের বাবা কবে বাপি হয়ে গেছেন। আমরা বুঝতে পারিনি আমাদের কবে সর্বনাশ হয়ে গেছে। অনেক বছর আগে লেখা তারাপদ রায়ের কবিতাটা আজও কতটা প্রাসঙ্গিক। আমাদের আসলেই সর্বনাশ হয়ে গেছে। থামানোর কি কেউ নেই?

ad-spce

গণমাধ্যম

ad-spce

সর্বশেষ আপডেট

গুণীদের কদর না করলে কখনোই সমাজে গুণীরা তৈরি হয় না : ব্যারিস্টার মোস্তাকিম রাজা চৌধুরী

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

ভারতে সিলেট রত্ন উপাধিতে ভূষিত দেবাশীষ দে পল্লব

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

দক্ষিণ সুরমা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি দল

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

মনোনয়নপত্র জমা দিলেন ১০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী জি কে মাসুক

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

রুকনুজ্জামান চৌধুরীর পিতৃবিয়োগে ব্যারিস্টার মোস্তাকিম রাজা চৌধুরীর শোক

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

মাওলানা মুহিব্বুল হকের মৃত্যুতে ব্যারিস্টার মোস্তাকিম রাজা চৌধুরী'র শোক

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত : সভাপতি শামসুল আলম সেলিম, সাধারন সম্পাদক গৌতম চক্রবর্তী

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

বিশ্বনাথে আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবস পালিত

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

১৭৫ কিলোমিটার বেগে তাণ্ডব চালাতে পারে মোখা, যেসব জেলাকে সতর্ক থাকার পরামর্শ

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

সিলেট লেখক ফোরামের উপদেষ্টা হলেন ব্যারিস্টার মোস্তাকিম রাজা চৌধুরী

জুলাই / ০৬ / ২০২২
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

ad-spce